দুটি পোষ্ট অডিট সংশ্লিষ্ট
এবং অতীব গুরুত্বপূর্ন। বিষেশ করে ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বরাদ্দ ক্যাশ বইয়ে এন্ট্রি
সংক্রান্ত। ইতোমধ্যে অনেক ইউনিয়নে অডিট শুরু হওয়ায় পরও দেখা গেছে এ বিষয়টি নিশ্চিত হয়নি।:
২২ ফেব্রুয়ারী ২০১৭ তারিখের পোষ্ট:
২০১৫-১৬ অর্থবছরের সিএ ফার্মের অডিট ৭ ফেব্রুয়ারী ২০০৭ হতে শুরু হওয়ার কথা ছিল। যে কান কারনেই হোক তা’ দেরী করে এখন যে কোন সময়ে ২/১ দিনের নোটিশে শুরু হতে পারে। এ বছর অডিট বিভিন্ন উপজেলায় একসাথে শুরু না হয়ে একটি উপজেলায় ৪/৫ টি টিম একসাথে অডিট শুরু করে পুরু উপজেলার সকল ইউনিয়ন শেষ করে পরবর্তী উপজেলায় অডিট শুরুর সম্ভাবনা রয়েছে। কাজেই সকল ইউপি সচিবগনকে বিষয়টি মাথায় রেখে বার্ষিক হিসাব বিবরনীতে প্রদর্শিত টিআর/কাবিখা/কাবিটা ইত্যাদির বরাদ্দপত্র নিজ দায়িত্বে উপজেলা হতে সংগ্রহ করে রাখার জন্য বলা হলো। তা’ছাড়া ২০১৫-১৬ অর্থবছরের এলজিএসপি-২ এর দ্বিতীয় কিস্তির বরাদ্দ জুলাই মাসে ব্যাংকে ঢুকলেও তা’ ক্যাশ বইয়ে জুন মাসের হিসাবে ধরার জন্য পরামর্শ প্রদান করা হলো। কেননা, বরাদ্দ যেহেতু জুন মাসে দেওয়া হয়েছে সেহেতু ক্যাশ বইয়ে আর্থিক বছরের বরাদ্দ ঠিক রাখার স্বার্থে তা’ দেখানোর জন্য প্রকল্প সদর দপ্তর হতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।মূলত: দেরীতে অডিট শুরু হওয়ায় কারনে প্রায় ১৫ দিন সময় পেয়েও যে সকল ইউপি সচিব নথিপত্র/বিল ভাউচার/রেজিষ্টার হালনাগাদ করতে পারেননি সকল প্রকার দায় দায়িত্ব তাদের উপর বর্তাবে। অডিট সংক্রান্ত সকল বিষয় উপপরিচালক স্থানীয় সরকার মহোদয়কে অবহিত করা হয়েছে এবং ইতোমধ্যে যে সকল ইউপি’র অর্থ অব্যয়িত ছিল তা’ উপ পরিচালক স্থানীয় সরকার মহোদয়ের মাধ্যেম উপজেলার বিজিসিসি সভায় স্কিম অনুমোদনের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের ব্যয় বিবরনী ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করে কোন ব্যাত্যয় থাকলে তা সাথে সাথে জাননোর জন্য বলা হয়েছিল। যারা জানিয়েছেন তাদের বিষয়টি সাথে সাথে সমাধান করা হয়েছে। এখন যদি কোন সমস্যা পরিলক্ষিত হয় তার দায় দায়িত্ব ঐ ইউপি সচিবের। বিগত বছরে আপীল শুনানীতে দেখা গেছে কোন অনিয়ম হলে ইউপি চেয়ারম্যানের পাশাপাশি ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ করা হয়েছে আবার কোন কোন ক্ষেত্রে অনিয়ম হলে ইউপি চেয়ারম্যানের পাশাপাশি ইউপি সচিবের নিকট হতে ও আদায়ের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সুতরাং সিএ ফার্মের অডিট কালে সকল নথিপত্র/বিল ভাউচার/রেজিষ্টার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সঠিক ও হালনাগাদ রাখার জন্য অনুরোধ করা হলো।
০১ মার্চ ২০১৭ এর পোষ্ট:
২২ ফেব্রুয়ারী ২০১৭ তারিখের পোষ্ট:
২০১৫-১৬ অর্থবছরের সিএ ফার্মের অডিট ৭ ফেব্রুয়ারী ২০০৭ হতে শুরু হওয়ার কথা ছিল। যে কান কারনেই হোক তা’ দেরী করে এখন যে কোন সময়ে ২/১ দিনের নোটিশে শুরু হতে পারে। এ বছর অডিট বিভিন্ন উপজেলায় একসাথে শুরু না হয়ে একটি উপজেলায় ৪/৫ টি টিম একসাথে অডিট শুরু করে পুরু উপজেলার সকল ইউনিয়ন শেষ করে পরবর্তী উপজেলায় অডিট শুরুর সম্ভাবনা রয়েছে। কাজেই সকল ইউপি সচিবগনকে বিষয়টি মাথায় রেখে বার্ষিক হিসাব বিবরনীতে প্রদর্শিত টিআর/কাবিখা/কাবিটা ইত্যাদির বরাদ্দপত্র নিজ দায়িত্বে উপজেলা হতে সংগ্রহ করে রাখার জন্য বলা হলো। তা’ছাড়া ২০১৫-১৬ অর্থবছরের এলজিএসপি-২ এর দ্বিতীয় কিস্তির বরাদ্দ জুলাই মাসে ব্যাংকে ঢুকলেও তা’ ক্যাশ বইয়ে জুন মাসের হিসাবে ধরার জন্য পরামর্শ প্রদান করা হলো। কেননা, বরাদ্দ যেহেতু জুন মাসে দেওয়া হয়েছে সেহেতু ক্যাশ বইয়ে আর্থিক বছরের বরাদ্দ ঠিক রাখার স্বার্থে তা’ দেখানোর জন্য প্রকল্প সদর দপ্তর হতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।মূলত: দেরীতে অডিট শুরু হওয়ায় কারনে প্রায় ১৫ দিন সময় পেয়েও যে সকল ইউপি সচিব নথিপত্র/বিল ভাউচার/রেজিষ্টার হালনাগাদ করতে পারেননি সকল প্রকার দায় দায়িত্ব তাদের উপর বর্তাবে। অডিট সংক্রান্ত সকল বিষয় উপপরিচালক স্থানীয় সরকার মহোদয়কে অবহিত করা হয়েছে এবং ইতোমধ্যে যে সকল ইউপি’র অর্থ অব্যয়িত ছিল তা’ উপ পরিচালক স্থানীয় সরকার মহোদয়ের মাধ্যেম উপজেলার বিজিসিসি সভায় স্কিম অনুমোদনের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের ব্যয় বিবরনী ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করে কোন ব্যাত্যয় থাকলে তা সাথে সাথে জাননোর জন্য বলা হয়েছিল। যারা জানিয়েছেন তাদের বিষয়টি সাথে সাথে সমাধান করা হয়েছে। এখন যদি কোন সমস্যা পরিলক্ষিত হয় তার দায় দায়িত্ব ঐ ইউপি সচিবের। বিগত বছরে আপীল শুনানীতে দেখা গেছে কোন অনিয়ম হলে ইউপি চেয়ারম্যানের পাশাপাশি ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ করা হয়েছে আবার কোন কোন ক্ষেত্রে অনিয়ম হলে ইউপি চেয়ারম্যানের পাশাপাশি ইউপি সচিবের নিকট হতে ও আদায়ের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সুতরাং সিএ ফার্মের অডিট কালে সকল নথিপত্র/বিল ভাউচার/রেজিষ্টার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সঠিক ও হালনাগাদ রাখার জন্য অনুরোধ করা হলো।
০১ মার্চ ২০১৭ এর পোষ্ট:
ঢাকা জেলায় ২০১৫-১৬ অর্থবছরের সিএ
ফার্মের অডিট শুর হয়েছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বিবিজি ২য় কিস্তির বরাদ্দ ব্যাংকে
জুলাই মাসে ঢুকলেও বরাদ্দ প্রদান করা হয় জুন মাসের মধ্যে। সে অনুযায়ী ক্যাশ বইয়ে
২য় কিস্তির বরাদ্দ জুন মাসের মধ্যে দেখানোর জন্য বলা হয়েছিল। এ সংক্রান্ত বরাদ্দের
পত্র স্ব স্ব ইউপি'র জিমবরা ই-মেইলে পাঠানো হয়েছে। দেখার জন্য অনুরোধ করা হলো।